28850

09/28/2025 গোদাগাড়ী সদরে ধানের আড়ৎ, পথচারীদের দুর্ভোগ চরমে 

গোদাগাড়ী সদরে ধানের আড়ৎ, পথচারীদের দুর্ভোগ চরমে 

 আব্দুল খালেক

২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৭:৩৪

সপ্তাহে দুই দিন হাটবার তার মধ্যে শনিবার একটি। এ দিনে কৃষকরা বরেন্দ্রাঞ্চল থেকে ভুটভুটিতে করে নিয়ে আসেন ধান। চাঁপাই রোড, রাজশাহী ও আমনুরা রোড তিন দিক থেকে ধান এনে কৃষকরা জড়ো হয় বিদ্যুৎ অফিসের সামনে। অথচ এ রোডটি রাত-দিন ব্যস্ত থাকে। ব্যস্ত এ সড়কটিতে হাটের দুই দিন প্রায় আধা কিলোমিটার জ্যাম থাকে। জ্যামে আধা কিলোমিটার পার হতে প্রায় ২০/৩০ মিনিট সময় লাগে। এতে অসুস্থ্য পথচারীদের অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয়। ইমার্জেন্সি এ্যাম্বুলেন্সগুলোকেও প্রায় আধা ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকতে হয়।

বিদ্যুৎ অফিসের ইমার্জেন্সি গাড়ী সব সময় যাতায়াত করে থাকে। পাশে দুইটি ব্যাংক ও একটি হাসপাতাল থাকা সত্তেও জায়গাটি এত বেশি পরিমাণে জ্যাম থাকে যে বলার অপেক্ষা থাকে না। বিশেষ করে সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত এ রোডে প্রচুর পরিমাণে ধান ভর্তি গাড়ী দিগি¦দিকে ছড়িয়ে থাকে। রোডটিতে কারও কোন নিয়ন্ত্রণ নেই বললেই চলে।

এখানে গোল চত্তরে দুই জন পুলিশ সর্বদা দাঁড়িয়ে থাকলেও তাদের ভুমিকা নিয়েও মানুষের মাঝে নানান প্রশ্ন জন্ম দেয়। মাঝে মধ্যে জ্যাম ছুটাতে গেলেও কার্যত বেশির ভাগ সময় তারা আডডায় ব্যস্ত থাকে।
ধানের আড়ৎটি যদি হেলিপ্যাডের পাশের্^ নিয়ে যাওয়া হয় তাহলে গোল চত্তরের পাশের এ রাস্তাটির ব্যস্ততা অনেকাংশে কমে যাবে, ভোগান্তি কমবে জনসাধারণের বলে মত দিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।

বিদ্যুৎ অফিসের সামনে থেকে ধানের আড়ৎ সরানোর ব্যাপারে উপজেলা আইন শৃঙ্খলা কমিটির মিটিং এ একাধিকবার আলোচনা করা হলেও কার্যত কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি কোন প্রশাসন।

প্রকাশক ও সম্পাদক : মহিব্বুল আরেফিন
যোগাযোগ: ২৬৮, পূবালী মার্কেট, শিরোইল, ঘোড়ামারা, রাজশাহী-৬০০০
মোবাইল: ০৯৬৩৮ ১৭ ৩৩ ৮১; ০১৭২৮ ২২ ৩৩ ২৮
ইমেইল: [email protected]; [email protected]