সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপর বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা

রাজটাইমস ডেস্ক | প্রকাশিত: ১০ নভেম্বর ২০২২ ১৭:৪১; আপডেট: ১০ নভেম্বর ২০২২ ১৭:৪২

ফাইল ছবি

দেশের অর্থনৈতিক সংকট মোকাবেলায় সরকারের নানা পদক্ষেপের অংশ হিসেবে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দোয়া হয়েছে। তবে শিথিল রাখা হয়েছে সরকার, সংস্থা বা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থায়নে মাস্টার্স, পিএইচডি ও পেশাগত প্রশিক্ষণে বিদেশে যাওয়া ক্ষেত্রে। খবর বণিক বার্তার।

গতকাল অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের উপসচিব মো. তৌহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক পরিপত্রে এ স্থগিতাদেশ দেয়া হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বর্তমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অবস্থার প্রেক্ষাপটে সরকারের পরিচালন ও উন্নয়ন বাজেটের আওতায় মন্ত্রণালয়, বিভাগ, অন্যান্য প্রতিষ্ঠান এবং এসবের আওতাধীন অধিদপ্তর, পরিদপ্তর, দপ্তর, স্বায়ত্তশাসিত বা আধা-স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, পাবলিক সেক্টর করপোরেশন এবং রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানিগুলোর সব পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সব ধরনের বিদেশ ভ্রমণ পুনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।

এছাড়া স্বায়ত্তশাসিত ও আধা-স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, পাবলিক সেক্টর করপোরেশন এবং রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির নিজস্ব অর্থায়নেও সব বিদেশ ভ্রমণ বন্ধ থাকবে। তবে বৈদেশিক সরকার/প্রতিষ্ঠান/উন্নয়ন সহযোগী/বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পূর্ণ অর্থায়নে প্রদত্ত স্কলারশিপ/ফেলোশিপের আওতাধীন মাস্টার্স ও পিএইচডি কোর্সে অধ্যয়ন এবং বৈদেশিক সরকার/প্রতিষ্ঠান/উন্নয়ন সহযোগীর আমন্ত্রণে ও সম্পূর্ণ অর্থায়নে আয়োজিত বিশেষায়িত/পেশাগত প্রশিক্ষণ/সেমিনারে অংশ নেয়া যাবে।

এর আগে করোনা মহামারী-পরবর্তী অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের সময়ও বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। চলতি বছরের ১২ মে থেকে জারি করা এক নির্দেশনায় অর্থ মন্ত্রণালয় সরকারি, আধা-সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত সব সংস্থাসহ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয়। সে সময়ও এসব সংস্থার নিজ খরচায় সব ধরনের বিদেশ সফর বাতিল করার নির্দেশ দেয়া হয়। পরে গত ১৯ সেপ্টেম্বর শর্তসাপেক্ষে তা শিথিল করে সরকার। সরকারি কর্মকর্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির কার্যক্রম অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নেয়া হয় বলে সে সময় জানিয়েছিল অর্থ মন্ত্রণালয়।

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অবস্থা এবং দেশে ডলার সংকটের কারণে বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের ওপর চাপ কমানোর পরিকল্পনা করছে সরকার। এ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ফের নিজ নিজ সংস্থার ব্যয়ে রাষ্ট্রায়ত্ত সব সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণ বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। তবে অন্য কোনো দেশের সরকার, সংস্থা বা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থায়নে মাস্টার্স, পিএইচডি ও পেশাগত প্রশিক্ষণে বিদেশে যাওয়া যাবে। গতকাল অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের উপসচিব মো. তৌহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক পরিপত্রে এ স্থগিতাদেশ দেয়া হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বর্তমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অবস্থার প্রেক্ষাপটে সরকারের পরিচালন ও উন্নয়ন বাজেটের আওতায় মন্ত্রণালয়, বিভাগ, অন্যান্য প্রতিষ্ঠান এবং এসবের আওতাধীন অধিদপ্তর, পরিদপ্তর, দপ্তর, স্বায়ত্তশাসিত বা আধা-স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, পাবলিক সেক্টর করপোরেশন এবং রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানিগুলোর সব পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সব ধরনের বিদেশ ভ্রমণ পুনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।

এছাড়া স্বায়ত্তশাসিত ও আধা-স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, পাবলিক সেক্টর করপোরেশন এবং রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির নিজস্ব অর্থায়নেও সব বিদেশ ভ্রমণ বন্ধ থাকবে। তবে বৈদেশিক সরকার/প্রতিষ্ঠান/উন্নয়ন সহযোগী/বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পূর্ণ অর্থায়নে প্রদত্ত স্কলারশিপ/ফেলোশিপের আওতাধীন মাস্টার্স ও পিএইচডি কোর্সে অধ্যয়ন এবং বৈদেশিক সরকার/প্রতিষ্ঠান/উন্নয়ন সহযোগীর আমন্ত্রণে ও সম্পূর্ণ অর্থায়নে আয়োজিত বিশেষায়িত/পেশাগত প্রশিক্ষণ/সেমিনারে অংশ নেয়া যাবে।

এর আগে করোনা মহামারী-পরবর্তী অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের সময়ও বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। চলতি বছরের ১২ মে থেকে জারি করা এক নির্দেশনায় অর্থ মন্ত্রণালয় সরকারি, আধা-সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত সব সংস্থাসহ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয়। সে সময়ও এসব সংস্থার নিজ খরচায় সব ধরনের বিদেশ সফর বাতিল করার নির্দেশ দেয়া হয়। পরে গত ১৯ সেপ্টেম্বর শর্তসাপেক্ষে তা শিথিল করে সরকার। সরকারি কর্মকর্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির কার্যক্রম অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নেয়া হয় বলে সে সময় জানিয়েছিল অর্থ মন্ত্রণালয়।

বণিক বার্তার প্রতিবেদনের লিঙ্ক

 



বিষয়:


বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস
এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর
Top