নেপালকে বিদায় করে ফাইনালে বাংলাদেশ

রাজটাইমস ডেস্ক | প্রকাশিত: ৩ আগস্ট ২০২২ ০৫:৪৫; আপডেট: ২১ মে ২০২৪ ২২:৪৪

ছবি: সংগৃহীত

সমীকরণ ছিল জিতলে কিংবা ড্র করলেই ফাইনালে বাংলাদেশ। নেপালের সামনে ছিল কঠিন সমীকরণ।জিততেই হবে তাদের, তবে বড় ব্যবধানে। কিন্তু জয়ের দেখা পায়নি তারা। বরং ১-১ গোলে ড্র করেও সাফ অনূর্ধ্ব-২০ এর ফাইনাল নিশ্চিত করেছেন পিয়াস আহমেদ নোভারা।

প্রথম তিন ম্যাচে জয়ের ফলে ৯ পয়েন্ট ছিল বাংলাদেশের। ফলে এই ম্যাচে ড্র করেই ফাইনাল নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ।

ফাইনালের দ্বারপ্রান্তে থেকেও নেপালকে ছেড়ে কথা বলেনি বাংলাদেশের যুবারা। ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণের পসরা সাজিয়ে বসেছিলেন তারা। অন্যদিকে ফাইনালে উঠতে গোলের জন্য মরিয়া ছিল নোপালও। তবে প্রথমার্ধে নেপালের আক্রমণভাগকে বারবার হতাশ করেছে বাংলাদেশের রক্ষণ।

বাংলাদেশের অর্ধে সিংহভাগ সময় খেলা হলেও পোস্টের নিচে বিশ্বস্ত দেয়াল হয়ে ছিলেন মোহাম্মদ আসিফ। ১৫তম মিনিটে বক্সের ভেতর থেকে আইয়ুশ গালানের শট গ্লাভসের টোকায় কর্নার দিয়ে বের করে দেন এই গোলরক্ষক।

৩৩তম মিনিটে বক্সের একটু উপর থেকে দিপেশ গুরংয়ের বাঁকানো ফ্রি-কিক ঝাঁপিয়ে আটকে আবারও বাংলাদেশের ত্রাতা আসিফ। বিরতির আগে বাংলাদেশ জালে বল জড়ালেও অফসাইডের কারণে গোল হয়নি।

দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে দশ জনের দলে পরিণত হয় বাংলাদেশ। তানভীর আহমেদের ট্যাকলে পড়ে যান কৃতিশ রেইনা। এ নিয়ে উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি হয়। দুই পক্ষের মধ্যে হয় হালকা ধাক্কাধাক্কিও। রেফারি শাহিদুল ইসলামকে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেন, তানভিরও দেখেন কার্ড। অন্যদিকে নেপালের দিপেশও দেখেন লাল কার্ড। বেঞ্চে থাকা ২০ নম্বরকেও লাল কার্ড দেখান রেফারি।

৬৩তম মিনিটে সতীর্থের কাট ব্যাকে নিখুঁত প্লেসিং শটে পিয়াস আহমেদ নোভা লক্ষ্যভেদ করলে এগিয়ে যাওয়ার উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠে বাংলাদেশ। ৬৭তম মিনিটে বদলি নিরঞ্জন মাল্লা বক্সের বাইরে থেকে জোরালো শটে সমতা ফেরান। শেষ দিকে পিয়াসের ক্রস ক্রসবারের উপর দিয়ে উড়ে যায়। ৮৭তম মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণের সুবর্ণ সুযোগও নষ্ট করেন এই ফরোয়ার্ড। একক প্রচেষ্টায় আক্রমণে ওঠা পিয়াস গোলরক্ষককে একা পেয়েও বল তার গায়ে মেরে বসেন। তারপরও লক্ষ্য পূরণের উচ্ছ্বাস নিয়ে মাঠ ছাড়ে দল।নেপালকে বিদায় করে ফাইনালে বাংলাদেশ

সমীকরণ ছিল জিতলে কিংবা ড্র করলেই ফাইনালে বাংলাদেশ। নেপালের সামনে ছিল কঠিন সমীকরণ।জিততেই হবে তাদের, তবে বড় ব্যবধানে। কিন্তু জয়ের দেখা পায়নি তারা। বরং ১-১ গোলে ড্র করেও সাফ অনূর্ধ্ব-২০ এর ফাইনাল নিশ্চিত করেছেন পিয়াস আহমেদ নোভারা।

প্রথম তিন ম্যাচে জয়ের ফলে ৯ পয়েন্ট ছিল বাংলাদেশের। ফলে এই ম্যাচে ড্র করেই ফাইনাল নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ।

ফাইনালের দ্বারপ্রান্তে থেকেও নেপালকে ছেড়ে কথা বলেনি বাংলাদেশের যুবারা। ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণের পসরা সাজিয়ে বসেছিলেন তারা। অন্যদিকে ফাইনালে উঠতে গোলের জন্য মরিয়া ছিল নোপালও। তবে প্রথমার্ধে নেপালের আক্রমণভাগকে বারবার হতাশ করেছে বাংলাদেশের রক্ষণ।

বাংলাদেশের অর্ধে সিংহভাগ সময় খেলা হলেও পোস্টের নিচে বিশ্বস্ত দেয়াল হয়ে ছিলেন মোহাম্মদ আসিফ। ১৫তম মিনিটে বক্সের ভেতর থেকে আইয়ুশ গালানের শট গ্লাভসের টোকায় কর্নার দিয়ে বের করে দেন এই গোলরক্ষক।

৩৩তম মিনিটে বক্সের একটু উপর থেকে দিপেশ গুরংয়ের বাঁকানো ফ্রি-কিক ঝাঁপিয়ে আটকে আবারও বাংলাদেশের ত্রাতা আসিফ। বিরতির আগে বাংলাদেশ জালে বল জড়ালেও অফসাইডের কারণে গোল হয়নি।

দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে দশ জনের দলে পরিণত হয় বাংলাদেশ। তানভীর আহমেদের ট্যাকলে পড়ে যান কৃতিশ রেইনা। এ নিয়ে উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি হয়। দুই পক্ষের মধ্যে হয় হালকা ধাক্কাধাক্কিও। রেফারি শাহিদুল ইসলামকে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেন, তানভিরও দেখেন কার্ড। অন্যদিকে নেপালের দিপেশও দেখেন লাল কার্ড। বেঞ্চে থাকা ২০ নম্বরকেও লাল কার্ড দেখান রেফারি।

৬৩তম মিনিটে সতীর্থের কাট ব্যাকে নিখুঁত প্লেসিং শটে পিয়াস আহমেদ নোভা লক্ষ্যভেদ করলে এগিয়ে যাওয়ার উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠে বাংলাদেশ। ৬৭তম মিনিটে বদলি নিরঞ্জন মাল্লা বক্সের বাইরে থেকে জোরালো শটে সমতা ফেরান। শেষ দিকে পিয়াসের ক্রস ক্রসবারের উপর দিয়ে উড়ে যায়। ৮৭তম মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণের সুবর্ণ সুযোগও নষ্ট করেন এই ফরোয়ার্ড। একক প্রচেষ্টায় আক্রমণে ওঠা পিয়াস গোলরক্ষককে একা পেয়েও বল তার গায়ে মেরে বসেন। তারপরও লক্ষ্য পূরণের উচ্ছ্বাস নিয়ে মাঠ ছাড়ে দল।



বিষয়:


বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস
এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর
Top