সু চির কারাদণ্ডের মেয়াদ বেড়ে ৩৩ বছর

রাজটাইমস ডেস্ক | প্রকাশিত: ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ ০৫:৩২; আপডেট: ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ১৩:১৯

অং সান সু চি। ছবি: সিএনএন

জান্তা চালিত মিয়ানমারের একটি আদালত দুর্নীতির দায়ে অং সান সু চিকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। মামলার সঙ্গে পরিচিত একটি সূত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানায় সিএনএন।

প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবারের (৩০ ডিসেম্বর) এই রায়টি হলো ৭৭ বছর বয়সী সু চির চূড়ান্ত শাস্তি। তিনি ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগে পাঁচ বছর ধরে মিয়ানমারকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।

জান্তা চালিত মিয়ানমারের একটি আদালত দুর্নীতির দায়ে অং সান সু চিকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। জান্তা চালিত মিয়ানমারের একটি আদালত দুর্নীতির দায়ে অং সান সু চিকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন।

সূত্রটি জানিয়েছে, শুক্রবারের রায়ে সু চিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, উদ্ধার ও জরুরি অবস্থাসহ রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যবহারের জন্য হেলিকপ্টার ক্রয়, মেরামত ও ভাড়া সংক্রান্ত দুর্নীতির জন্য দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। তিনি এখন তিন বছরের কঠোর শ্রমসহ মোট ৩৩ বছরের কারাদণ্ডের মুখোমুখি হয়েছেন।

এই রায়ের অর্থ তিনি তার বাকি জীবন কারাগারের পিছনে কাটাতে পারেন। তিনি এরআগে নির্বাচনী জালিয়াতি এবং ঘুষ গ্রহণসহ একাধিক অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।

শুক্রবারের রায়ে সু চিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, উদ্ধার ও জরুরি অবস্থাসহ রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যবহারের জন্য হেলিকপ্টার ক্রয়, মেরামত ও ভাড়া সংক্রান্ত দুর্নীতির জন্য দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।

শুক্রবারের রায়ে সু চিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, উদ্ধার ও জরুরি অবস্থাসহ রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যবহারের জন্য হেলিকপ্টার ক্রয়, মেরামত ও ভাড়া সংক্রান্ত দুর্নীতির জন্য দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।

সু চি তার বিরুদ্ধে আরোপিত সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এবং তার আইনজীবীরা জানিয়েছেন, তারা রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্য প্রণোদিত। তাকে রাজধানী নেপিডোর একটি কারাগারে নির্জন কারাগারে রাখা হয়েছে এবং তার বিচার বন্ধ দরজার পিছনে হয়েছে।

এদিকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ঐতিহাসিক প্রস্তাবে মিয়ানমারের নেতা অং সান সু চির মুক্তির দাবি জানানো হয়েছে। সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখলের পর থেকে দেশে গণতন্ত্রপন্থী কর্মীদের শাস্তির বিষয়ে বারবার উদ্বেগ প্রকাশ করেছে অধিকার গোষ্ঠীগুলো।

তাকে রাজধানী নেপিডোর একটি কারাগারে নির্জন কারাগারে রাখা হয়েছে এবং তার বিচার বন্ধ দরজার পিছনে হয়েছে। তাকে রাজধানী নেপিডোর একটি কারাগারে নির্জন কারাগারে রাখা হয়েছে এবং তার বিচার বন্ধ দরজার পিছনে হয়েছে।

গত সপ্তাহে, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ (ইউএনএসসি) স্বাধীনতার পর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটিতে পাস করা প্রথম প্রস্তাবে সু চি ও সাবেক প্রেসিডেন্ট উইন মিন্টসহ সমস্ত রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তি দেওয়ার জন্য সামরিক জান্তার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।

জান্তা সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখলের পর থেকে দুই বছরে মিয়ানমারে স্বাধীনতা ও অধিকারের উল্লেখযোগ্য অবনতি হয়েছে। রাষ্ট্রীয় মৃত্যুদণ্ড ফিরে এসেছে এবং সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার জন্য হাজার হাজার লোককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।



বিষয়:


বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস
এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর
Top